Thursday, May 9, 2013

নাহউ তুঝিয়া প্রেমে - ২৬এ মে ২০১৩



গ্র্যান্ড মিউজিকাল ইভেন্ট - নাহউ তুঝিয়া প্রেমে (২৬এ  মে ২০১৩, রবিবার, ডি. ডি. ওয়াই পাটিল স্টেডিয়াম, নেরুল, নেভি মুম্বাই)

Monday, April 15, 2013


সকল শ্রদ্ধাবানদের জানাই অনিরুদ্ধময় শুভ নববর্ষ।

Tuesday, April 9, 2013

তারকেশ্বরে গুণ সংকীর্তন

[৬ই  এপ্রিল , ২০১৩]: তারকেশ্বরে গুণ সংকীর্তন

Sunday, April 7, 2013

গড়িয়াহাটে গুণ সংকীর্তন

[৪ই  এপ্রিল, ২০১৩]: গড়িয়াহাটে  গুণ সংকীর্তন

 
 

Friday, April 5, 2013

অর্জুনপুরে গুণ সংকীর্তন

[২৬ই  মার্চ, ২০১৩]: অর্জুনপুরে গুণ সংকীর্তন

 

শিলিগুড়িতে গুণ সংকীর্তন

[২৩ই  মার্চ, ২০১৩]: শিলিগুড়িতে গুণ সংকীর্তন

Saturday, March 30, 2013

সাই নিবাসে ২০১২ সালের হলি উৎসব

পরম পূজ্য সদ্গুরু শ্রী অনিরুদ্ধ বাপুর উপস্থিতে ২০১২ সালের হ লি উসব  অতি আনন্দের সহিত পালিত হয়েছিল ৭ ই মার্চ ২০১২ সালে বান্দ্রা  (পশ্চিম), মুম্বইয়ের সাই নিবাসে এবং হাজার হাজার শ্রদ্ধাবান সাই নিবাসে তাঁর দর্শন লাভ করেছিল।

চিরাচরিত প্রথা অনুযায়ী বাপুকে অভ্যর্থনা করা হয়েছিল এবং তার পর বাপু সরাসরি সাই নিবাসের দেওঘরের উদ্দেশ্যে যান দর্শনের নিমিত্তে। তারপরই পরম পূজ্য বাপুর উপস্থিতিতে হলি উসবের পবিত্র পূজনের  শুভারম্ভ হয়।


আরতি সমাপনের পর পরম পূজ্য বাপু চেতন সিংহ দাভে াল কার, জগদীশ সিনহ চবল ও  শীলা বীরা চবলের কপালে বুক্কা বা আবির স্পর্শ করেন এবং তারপর শুভারম্ভ হয় অখন্ড জপের "ওম সাই শিবায় সাই রামায় সাই কৃষ্ণায়"।  

প্রত্যেক শ্রদ্ধাবান এই পবিত্র অখন্ড জপ করবার সুযে  া গ লাভ করেছিল।
প্রত্যেক শ্রদ্ধ্াবান সাই নিবাসে তুলসী বৃন্দাবনের নিকট সুদীপ প্রজ্জ্বলিত করেছিল এবং প্রসাদ রূপে পূরণপলি লাভ করেছিল।

অহল্যা সংঘ


পরম পূজনীয়া নন্দাইয়ের তত্ত্বাবধানে মহিলাদের জন্য এই কার্যক্রম সারাবছর ধরে চলে।
বর্তমান সমাজে যেখানে সচেতনতা পুরমাত্রাতে রয়েছে সেখানে তাসত্ত্বেও মহিলারা সঠিক ব্যবহার নিজের পরিবার থেকেই পান না।

বর্তমান যুগে নারী ও পুরুষের কোনো ভেদাভেদ নেই তাই প্রত্যেকের সমান ব্যবহার পাওয়া উচিত।
নারী ও পুরুষ কেউই ছোটো বা বড় নন। অহল্যা সংঘের কার্যক্রম নারীকে করে তোলে বলশালীনি যাতে সে কখনই মূক নির্যাতিত হয়ে না থাকে। মার্শাল আর্টের শিক্ষাও এই কার্যক্রমের মাধ্যমে দেওয়া হয়ে থাকে।
আমাদের দেশের মহিলারা যখন বাড়ির বাইরে পা রাখেন তখন থেকেই তাদেরকে বিভিন্ন নির্যাতন সইতে হয়। আমাদের মনে রাখতে হবে যে অহল্যা সংঘ এবং নারী স্বাধীনতা দুটো ভিন্ন ।এই সংঘ মানবতার নিমিত্তে কার্য করে এবং তার মূল ভিত্তি হলো সত্য, ন্যায় ও নৈতিকতা। 

শ্রী অনিরুদ্ধ গুরুক্ষেত্রমে গনেশ উৎসব ২০১২

 শ্রী গনেশের অভ্যর্থনার উদ্দেশ্যে ১৮ই  সেপ্টেম্বর ২০১২ সন্ধে ৬.১৫ তা নাগাদ  মিছিলের শুভারম্ভ হয়েছিল বান্দ্রার লিংক রোড স্থিত আর্মেসনের নিকট হতে এবং সেই মিছিল হ্যাপী হো মে  আসে সন্ধে ৭.৪৫ মিনিট নাগাদ।

সমগ্র মিছিলটি কোনরকম যানজটের কারন না হয়ে শান্তিপূর্ণ ভাবে এগিয়ে গিয়েছিল।

হ্যাপী হোমে  বাপু, আই, দাদা শ্রী গণপতি বাপ্পাকে অভ্যর্থনা করবার পূর্বে সকল শ্রদ্ধাবান যারা ঐ মিছিলে অংশ গ্রহণ করেছিল তাদের সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন। 

প্রথম দিন

পরম পূজ্য বাপু , নন্দাই এবং সূচিত দাদার উপস্থিতে স্বপ্নিল সিংহ ও পৌরুষ সিংহের দ্বারা সকাল ১১ টা নাগাদ গণেশ চতুর্থীর পূজা সংঘটিত হয়েছিল।

বাপু রচিত "শ্রী গনেশ পূজা বিধি" পুস্তিকার সহজ সরল বিধি অনুসারে এই পূজা সংঘটিত হয়েছিল।
পূজা সমাপ্তির পর পরম পূজ্য বাপু, নন্দা ই  ও দাদা শ্রী গনেশের সম্মুখে লো টাঙ্গন ন করেছিলে। এই বছর শ্রী গনেশ শ্রী বরদা বিনায়ক নাম পূজিত হয়েছেন। তারপর দর্শনের নিমিত্তে স্বয়ম্ভু গনেশকে নিয়ে গিয়ে স্থাপনা করা হয় মুরারকা গনেশের পাশে।

রাত্রি ৯.১৫ টা নাগাদ ম্হারতির শুভারম্ভ হয়। পরম পূজ্য বাপু , নন্দাই এবং সূচিত দাদা গণপতি বাপ্পা এবং মথি আই মহিষাসুর মর্দিনীর  আরতি করেন।

দ্বিতীয়  দিন 

পরম পূজ্য নন্দাই সমগ্র স্থানটি পরিদর্শন করেন এবং যে সকল শ্রদ্ধাবান শ্রী গণপতি বাপ্পাকে দর্শনের নিমিত্তে দাড়িয়েছিলেন তাদের সকলের সহিত কথা বলেন এবং সারিতে দাড়ানো সর্বশেষ শ্রদ্ধাবানও তার কৃপা থেকে বঞ্চিত হননি।

তৃতীয় দিন

২১ সে সেপ্টেম্বর ২০১২ শ্রী গনেশ উৎসবের তৃতীয় দিন বিকেল ৫ টা নাগাদ পুনর্মিলাপ মিছিল শুরু হয়েছিল। পরম পূজ্য বাপু স্বয়ং তার সকল শ্রদ্ধাবান বন্ধুদের সহিত মিছিলে অংশ গ্রহণ করেছিলেন। 

শ্রী মাঘি গণপতি জন্মৎসব

পরম পূজ্য শ্রী শ্রী অনিরুদ্ধ বাপুর তত্ত্বাবধানে ২৬ শে জানুয়ারি ২০১২ সালের মাঘি গণপতি জন্মৎসব অনিরুদ্ধ উপাসনা ফাউন্ডেশনের দ্বারা সংঘটিত হয়েছিল।

এই উৎসবের স্থান ছিল উত্তর ভারতীয় সংঘ,
বান্দ্রা (পূর্ব ) মুম্বই , সকাল ৮ টা হতে রাত্রি ১০ টা


এই উৎসবের বৈসিষ্ঠ সমূহ: 

১. বৈদিক রীতি অনুসারে শ্রী অষ্ট বিনায়ক পূজন (শ্রী ব্রাহ্মনস্পতি সুত্র অনুসারে)।
২. শ্রী গনেশ প্রতিস্থাপনা যজ্ঞ।
৩. আটটি পবিত্র নদীর জল দ্বারা অভিষেক এবং শ্রী অষ্টার্বশির্ষ পঠন ।

এই  যজ্ঞের প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন ডা: পরুষ সিংহ। 

শ্রী হরিগুরুগ্রামে অনিরুদ্ধ উপাসনা ফাউন্ডেশনের দ্বারা শ্রী অষ্ট বিনায়ক দর্শনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল ২ রা ফেব্রুয়ারি ২০১২ বৃহস্পতিবার দিন সন্ধে ৬ টা  থেকে শ্র্দ্ধাবানদের জন্য।

সকল শ্রদ্ধাবানের নিমিত্তে রুদ্র গৌরি হরিদ্রা

এক  আবেগপূর্ণ পরিবেশের মধ্যে  পরম পূজ্য  বাপু ৭ই ফেব্রুয়ারী ২০১২  বেলা ৩ টের  সময়ে শ্রী গুরুক্ষেত্রমে প্রবেশ
করেছিলেন তাঁর নিকটে থাকা অমূল্য হরিদ্রাকে শ্রদ্ধাবান্ দের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য। ঐ পবিত্র হৃদ্রাকে তিনি একটি পঞ্চ ধাতু নির্মিত বড় পাত্রের মধ্যে রাখেন।

রুদ্র গৌরি হরিদ্রা গৃহের সকল অশুভকে দূর করে শুভের সূচনা করে।

এখন হতে রুদ্র গৌরি হরিদ্রা শ্রী অনিরুদ্ধ গুরুক্ষেত্রমে সর্বদা শ্রদ্ধাবানদের নিমিত্তে রাখা থাকবে।

রুদ্র গৌরি হরিদ্রা সাধারন হলুদের সহিত মিশ্রিত করে প্রার্থনা কক্ষে রাখা যেতে পারে এবং তা দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করা যেতে পারে।

শ্রদ্ধাবানরা যেই রূপে রুদ্র গঙ্গা উদিকে ব্যবহার করেছেন সেই রূপে রুদ্র গৌরি হরিদ্রাও ব্যবহার করবেন।

সদ্ গুরু শ্রী অনিরুদ্ধ বাপু আমাদের জীবনের অধীশ্বর

পরম পূজ্য অনিরুদ্ধ বাপুর  ২৩ শে  আগগ্স্ট ২০১২ সালের প্রবচনের মুখ্য বিষয় ছিল "কেন" অর্থ  "why".  আমাদের সকলের জীবনে এই প্রশ্ন  বারংবার আসে, আমরা নিজেরা জানি না যে আমাদেরকে কোথায় থামতে হবে,  কোথায় প্রশ্ন করতে হবে কোথায় না, কোথায় প্রশ্ন না করেই কাজ শুরু করতে হবে তা আমাদের এখনো অজ্ঞাত।

পরম পূজ্য অনিরুদ্ধ বাপু উপস্থিত সবাইকে অবগত করেন যে আমরা অধিক মাসে (পঞ্জিকা মতে বছরের একটি মাস যা অধিক হিসেবে গণ্য হয়) পদার্পণ করেছি এবং এই  পবিত্র মাসে আমাদের অধিক পরিমানে ঈশ্বর সম্বন্ধীয় মন্ত্র উচ্চারণ ও পাঠ করা উচিত যা আমাদের অন্তরের শক্তিকে জাগরিত করবে।

পরম পূজ্য  অনিরুদ্ধ বাপু আমাদের আরও বলেন যে তাঁর এই তপস্যার (উপাসনা) দ্বিতীয় অধ্যায়ে তিনি একটি বিশেষ ব্রত শুরু করেছেন। এই বিশেষ ব্রতটি হলো আদিমাতার উদ্দেশ্যে প্রার্থনা এবং এই ব্রতর প্রথম দিনেই আদিমাতা এই প্রার্থনা শুনেছেন এবং তিনি আমাদের পরম পূজ্য বাপুকে বর দান করেছেন। পরম পূজ্য অনিরুদ্ধ বাপু গৃহীত সেই বরটি  নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

" মাতা চন্ডিকা ও তাঁর পুত্র শ্রী অনিরুদ্ধর উপর যে শ্রদ্ধাবানের অপরিসীম বিশ্বাস রয়েছে তাঁর মৃত্যু কোনদিন হবে না। সে জন্ম নেবে এক লোক থেকে অন্য লোকে অর্থে  মৃত্যু লোক হতে পরমাত্ম লোকে (ভর্গ লোক)

শুধু তাই নয়ে সেই শ্রধাবানের প্রারব্ধ (কর্মফল) সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হবে এবং সে শুধু জন্মাবে সত্য প্রেম ও আনন্দর আস্বাদ গ্রহণ করতে। তার পরজন্মে  দুঃখের কোন স্থান থাকবে না।"
এই পরম সৌভাগ্য প্রাপ্তি তখনি হবে যখন কোন শ্রদ্ধাবান মাতা চন্ডিকা ও তাঁর পুত্র শ্রী অনিরুদ্ধর উরর পূর্ণ বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা রাখবে এবং পূর্বে উল্লিখিত বিশ্বাস ও শ্রদ্ধার সঙ্গে মাতা চন্ডিকার সামনে দাড়িয়ে উচ্চারন করবে -

"এই মুহূর্ত থেকে আমার আর কোন মৃত্যু নেই,
আমার জন্ম হবে শুধু  পরম পূজ্য অনিরুদ্ধ বাপুর আশির্বাদ ও ভালবাসা আস্বাদন করার জন্য।"

যারা সেইসময়ে উপস্থিত ছিলেন না তাদের চিন্তার কিছু নেই। পরম পূজ্য অনিরুদ্ধ বাপু এই আশ্বাস দিয়েছেন যে যারা সেই সময় হরিগুরুগ্রামে উপস্থিত ছিলেন না তারা যবে এই কথা প্রথম শুনবেন তবে থেকে এই উপকারিতার ভাগিদার হবেন ।
এই কলিযুগে আমরা সর্বক্ষণ চরম অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হই, অসুবিধা, ক্লেশ, দৈন্য আমাদের নিত্য সঙ্গী। আনন্দময় শান্তির জীবন আমাদের নিকট অলীক স্বপ্ন। কিন্তু আমারা  সদ্ গুরু পরম পূজ্য অনিরুদ্ধ বাপুর  নিকট হতে অনাবিল আনন্দ লাভের বর লাভ করেছি। শ্রী রাম

হরি ঔম